BusinessTech

গুগল যেভাবে ইনকাম করে

হ্যলো গুগল বাসী, কেমন আছেন সবাই?

গুগলের ম্যাজিক্যাল এক্সপেরিয়েন্স নেয়নি বর্তমান সময়ে এমন ইন্টারনেট ইউজার খুঁজে পাওয়া যাবেনা।  বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল ছাড়া আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কেমন যেনো একটা ঘাটতি পড়ে যায়।

ভালো একটি বিজনেস স্ট্রাটেজী ছাড়া ১৯৯৮ সালের একটি স্টার্টআপ বর্তমান সময়ে স্টক মার্কেটে পাঁচ হাজার পার্সেন্ট লাভ দাড় করানো ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বিশাল একটি কোম্পানিতে পরিণত হয়েছে। 

অবাক করা ফ্যাক্ট হচ্ছে ২০০০ সালের আগে ফিরে গেলে দেখা যাবে গুগল তখনকার মার্কেটে প্রথম সারির কোনো সার্চ ইঞ্জিন হয়ে উঠেনি এমনকি লাভজনক কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে মার্কেটে টিকে থাকাটাই দায় হয়ে যায় তাদের জন্য।

স্টার্ট আপ হিসেবে ১৯৯৮ সালে গুগল অনলাইন সেক্টরে ব্যাপক অর্থ ঢালতে শুরু করে, ঠিক একই সময়ে গো টু ডট কম নামের সার্চ ইঞ্জিন প্রতিষ্ঠান ২৩১ মিলিয়ন রেভিনিউ জেনারেট করে শুধুমাত্র সার্চ এডস থেকে। এমনকি ঐ সময়ে গুগলের কোনো নির্দিষ্ট বিজনেস মডেল পর্যন্ত ছিল না…

তাহলে প্রশ্ন হলো গুগল কিভাবে এতো দ্রুত মার্কেটে নিজের অবস্থান পাকা করে কম্পিটিটর দের থেকে এতো উপরে উঠে গেল?তো আজকের ভিডিও থেকে চলুন জেনে আসি গুগলের আদ্যোপান্ত এবং আরো জেনে নিন একদিন গুগল বন্ধ থাকলে বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কি হবে…..!

★ শুরুতেই আপনাদেরকে ১৯৯৮ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে ঘুরিয়ে আনি, সেসময় স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডির ছাত্র ল্যারি পেজ ও সের্গেই ব্রিন সেপ্টেম্বরের ৪ তারিখে নতুন একটি এলগরিদম তৈরি করেন পেজ র‍্যাঙ্ক নামে যা আপনার আমার কাছে গুগল নামে পরিচিত।

ঐ সময়ের সার্চ ইঞ্জিন গুলোয় কন্টেন্টের টেক্সট এর উপর ভিত্তি করে সার্চের সামনের সারিতে আসতো। কিন্তু সমস্যাটা হয়ে দাড়ায় স্প্যামারদের জন্য, তারা প্রচুর পরিমাণে কমন কি ওয়ার্ডের ব্যবহার করতো ওয়েবসাইট জুড়ে তাই অপ্রয়োজনীয় সাইটগুলোও সার্চের টপে চলে আসতো। 

এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গুগল নিয়ে আসে যুগান্তকারী পরিবর্তন যেখানে বড় ব্যবসায়ীক ওয়েবসাইট গুলো অন্য ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিঙ্কের মাধ্যমে নিজেদের কি ওয়ার্ড অনুযায়ী সঠিক ট্রাফিক পেতে থাকে।

★ অন্য সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানিগুলোর চেয়ে উন্নতমানের এলগরিদম হওয়া সত্বেও গুগল তখনো ইনকামের দিকে অগ্রসর হতে পারেনি,কেননা সার্চ এডসে তারা তখনো এডস এর ব্যবহার শুরু করেনি। ঠিক ঐ সময়ে ইয়াহু তাদের সাইটে ব্যানার এডস বসিয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার রেভিনিউ করতে থাকে। গুগলের সামনে একই ভাবে ডলার ইনকামের সুযোগ থাকা সত্বেও ল্যারি ও সের্গেই এর কাছে ব্যানার এডসের এই সিস্টেমটি ভালো লাগেনি তাদের মতে এভাবে কাস্টমার তাদের সঠিক চাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। 

এইসব সিস্টেমে না গিয়ে গুগল যোগ দিলো গো টু ডটকমের সাথে ফলাফল হিসেবে ১৯৯৯ সালে তারা ৬৮ মিলিয়ন ডলার ইনকাম করে এবং আশার পালে নতুন করে হাওয়া দিতে থাকে।

★ সেসময় বিল গ্রস নামের এক ব্যাক্তি ইনটোমি নামক সার্চ ইঞ্জিনে পেইড এডসের ব্যবহার করে গোটা সার্চ ইঞ্জিন সিস্টেমের ইনকাম বহুগুন বাড়িয়ে নেয়ার পদ্ধতি বের করেন। সেই সাথে গেম চ্যাঞ্জিং বিজনেস মডেল হিসেবে বিল ‘কস্ট পার ক্লিক’ নামের নতুন তত্ব আনেন সামনে।

ফলাফল হিসেবে পেইড এডসের মাধ্যমে সঠিক ওয়েবসাইট সার্চের প্রথমে আসে, কস্ট পার ক্লিকের মাধ্যমে কি ওয়ার্ডের ব্যবহারও তার কোম্পানি ভ্যালুর মতো মূল্যবান হয়ে যায় এবং সঠিক র‍্যাঙ্ক পায়।

★ দর্শক গুগল কিন্তু তখনো নিশ্চুপ, তবে কিছুদিনের মাথায় গুগলের ফাউন্ডারগন এই সিস্টেমেরও গলদ দেখতে পান, তারা বুঝতে পারে বড় কোম্পানি গুলো সকল কি ওয়ার্ড কিনে নিয়ে নিজেদের ওয়েবসাইটে ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবে। যেমন ধরুন ওয়ানপ্লাস যদি ইচ্ছে করে তাহলে বাংলাদেশের ওয়ালটন কোম্পানির সকল কি ওয়ার্ড কিনে পেইড এডসের মাধ্যমে ঐ কি ওয়ার্ড ধরে আসা ট্রাফিকদের তাদের সাইটে সহজেই প্রবেশ করাতে পারবে।

এই ভাবনা থেকেই গুগল তাদের যুগান্তকারী দুটি স্ট্রাটেজী মেক করে। যেখানে তারা সবরকম কন্টেন্টের কোয়ালিটি স্কোরের উপর বেজ করে ওয়েবসাইটকে সার্চের টপে প্রাধান্য দিতে থাকে।

এবং দ্বিতীয় মডেলটি হলো সেকেন্ড প্রাইজ অকশন। 

একটা উদাহরণ দেই তাহলে আপনাদের দ্বিতীয় স্ট্রাটেজী বুঝতে সুবিধা হবে, ধরুন বাংলাদেশের ৪ টি বড় কোম্পানি; বসুন্ধরা , প্রাণ, বেক্সিমকো এবং আকিজ গ্রুপ। একটি নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডে তাদের বিড যথাক্রমে ১০,২০,৩০ এবং ৩১ টাকা।৩১ টাকার আকিজ গুপ কি ওয়ার্ড অকশনে জিততে হলে ৩০ টাকার বেক্সিমকো কোম্পানিকে পে করবে এবং ২০ টাকার প্রাণ পে করবে বসুন্ধরা গ্রুপকে।

★ এই পদ্ধতিতে কি ওয়ার্ডের জন্য অ্যাটভাটাইজারদের বাড়তি কোনো পে করতে হয়না টপে থাকার জন্য এবং ভবিষ্যতে পেজ অপটিমাইজেশনের খরচ ও কমে যায় এতে,এই পদ্ধতির সাথে কোয়ালিটি স্কোরের সংমিশ্রণে সঠিক কি ওয়ার্ডের কোয়ালিটি ফুল কন্টেন্ট সার্চের টপে চলে আসে।

★ মাত্র এ দুটি পরিবর্তন সার্চ ইঞ্জিন কম্পিটিশনে গুগলকে যোজন যোজন এগিয়ে দেয়, যেখানে মার্কেটাররা নিজেদের কোয়ালিটিফুল কাজ ও কি ওয়ার্ডের মূল্যমানের হিসাব করে সঠিক পদ্ধতিতে সহজেই সার্চের টপে আসতে পারে। সরাসরি অর্থের কাছে নিজেদের বিকিয়ে না দিয়ে মানুষের কোয়ালিটিফুল কাজকে প্রাধান্য দিয়েই গুগল তাদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। 

★  গুগল থেকে ২০১৯ সালের সর্বশেষ দেওয়া তথ্যমতে তাদের বর্তমান কর্মী সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার ৯৬ জন। বিশাল এই সংখ্যাই বলে দেয় গুগল অবশ্য এখন আর শুধুই একটি সার্চ ইঞ্জিন নয়, এক বিশাল প্রযুক্তি কোম্পানি। 

বন্ধুরা এই পর্যায়ে চলুন জেনে আসি গুগলের অর্থ ইনকামের স্ট্রাটেজীঃ

 

★গুগুল হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভিজিটেড ওয়েবসাইট, অর্থাৎ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অধিকাংশই এই ওয়েবসাইটটিতে অন্তত একবার ঘুরে গেছেন। গুগল সার্চে ১৫ শতাংশ অনুসন্ধানই হচ্ছে একেবারে নতুন – যা আগে কখনো সার্চ করা হয় নি।

★ এইযে গুগল ডক, শিট ও স্লাইড, ক্লাউড স্টোরেজ, হ্যাংআউট এর মতো ২০০+ সার্ভিস আমাদেরকে গুগল ফ্রীতেই দিচ্ছে তার লাভটা কোথায়? গুগল তাদের এডসেন্স থেকে মূলত ইনকামটা করে থাকে, তার লাভ বোঝাতে হলে উদাহরণ হিসেবে গুগলের নিজস্ব ইন্টারনেট ব্রাউজার গুগল ক্রোম দিয়ে বলি, ক্রোম মার্কেটে আসে ২০০৮ সালে। এর আগে ব্রাউজার মার্কেটে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার,ওপেরা,ইউসি মজিলা,সাফারি ইত্যাদি ব্রাউজারের ব্যবহার বেশি হতো। অবাক করা বিষয়টি হলো সবার পরে বাজারে এসেও গুগল ক্রোম বর্তমান বিশ্বের ৬০% ইউজার দখল করে রেখেছে। 

★ এডসেন্স এর নীতিমালা বুঝতে হলে জানতে হবে কেনইবা এডস এর জন্য কোম্পানি গুলো গুগলকে টাকা দেয়? গুগল তাদের ক্রোম ব্রাউজারের ৬০% ইউজারের সরাসরি তথ্য নিজস্ব ভান্ডারে অর্থ খরছ ছাড়াই জমা করছে বাকি ৪০% এর তথ্যর জন্য কিছুটা অর্থ খরছ করে জমা করতে হচ্ছে, যেমন এ্যাপলের ব্রাউজার সাফারি তে গুগল কে বাই ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে রাখার জন্য প্রতি বছর এ্যাপলকে ১৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে। 

★ গুগলের নিজস্ব ইমেইল সেবা জিমেইলের কথা ঘোষণা করা হয় ২০০৪ সালে ১লা এপ্রিল বা এপ্রিল ফুলস ডে-তে। অনেকেই ভেবেছিলেন যে এটা আসলে নিতান্তই একটা রসিকতা। এই সার্ভিস ব্যবহার করা প্রত্যকের কার সাথে যোগাযোগ হয় কি যোগাযোগ হয় তার সবই জানে গুগল। এখান থেকেও তথ্য জমা হয় তাদের ভান্ডারে।

★ ইউটিউব গুগল পরিবারের সদস্য হয় ২০০৬ সালে। তখন দেড়শ’ কোটি ডলারেরও বেশি দামে ইউটিউবকে কিনে নেয় গুগল।এখন ইউটিউবের মাসিক ব্যবহারকারী প্রায় ২০০ কোটি, লাল দুনিয়ায় প্রতি মিনিটে আপলোড হয় ৪০০ ঘন্টার ভিডিও। এই সকল সার্চ টার্মও ব্যাক্তিভেদে জমা হচ্ছে গুগলের ভান্ডারে। এছাড়াও নতুন নীতিমালা অনুযায়ী ইউটিউব বাড়তি এড শো করে নিজেদের ইনকাম বাড়িয়ে নিচ্ছে। 

★ এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন এতো তথ্য নিয়ে গুগল করে কি? ঐ যে শুরুতে বললাম এডসেন্স, ধরুন ওয়ান প্লাস চাইছে তাদের ক্রেতাদের খুঁজে বের করতে, এবং সে অনুযায়ী এডস প্লেস করতে। গুগল তাদেরকে পেইড এডসের দ্বারা কাঙ্খিত কাস্টমারের নিকট পৌঁছে দিবে তার ভান্ডারে জমা থাকা তথ্যের সাথে মিসম্যাচ করে।

★ যেসব প্লাটফর্ম এডস রেভিনিউ করে থাকে তাদের মূল কাজই গ্রাহকের তথ্য হাতিয়ে নিয়ে বিজ্ঞাপন দাতার কাছে বিক্রি করে দেওয়া। গুগলও তাই করে এককথায় বিলিয়ন ডলারের বিজনেস মডেলের মূল তত্ত্বই গ্রাহকের ব্যাক্তিগত জীবনের যাবতীয় বিষয়াদি হাতিয়ে নেওয়া। 

★ গুগলের মাদার কোম্পানি Alphabet এর তথ্য অনুযায়ী ২০২১ সালে গুগল টোটাল আয় করেছে ২৫৭.৬ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞাপন প্রচার করে একটা কোম্পানি গুগলের প্রতিদ্বন্ধী হওয়ার রেসে আছে ,দর্শক এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে ফেলেছেন কম্পিটিটর হলো ফেসবুকের মাদার অর্গানাইজেশন মেটা।

★ গত বছর গুগলের টোটাল আয় ২৫৭ বিলিয়ন ডলার হলেও এডস রেভিনিউ ছিল ২০৯.৪৭ বিলিয়ন ডলার। নিকট প্রতিদ্বন্ধী মেটার আয় সেখানে ১১৪ বিলিয়ন ডলার। 

★ শুরুর দিন থেকে এই ২০২২ পর্যন্ত প্রতি বছরই গুগল তাদের ইনকামের রেকর্ড ভেঙে চলেছে, গড়ে প্রতিবছর তাদের রেভিনিউ ১০-২০% হারে বেড়েই চলেছে। পৃথিবীর বুকে এতো কনসেস্টেনলী গ্রোথ আর কোনো কোম্পানি ধরে রাখতে পারেনি। 

এখন কথা হলো জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ গুগল একদিনের জন্য বন্ধ হয়ে গেলে কি হবে? 

সারা বিশ্বে ৪০০ কোটির কিছু বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছেন যার মধ্যে ৪০০ কোটি মানুষই গুগল ব্যবহার করেন। কোনও গানের লাইন খোঁজা থেকে কারও অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো, আমাদের যেন গুগল ছাড়া চলেই না।

এছাড়াও বিশ্বের ৭১.১৮ শতাংশ স্মার্টফোন ইউজার ব্যবহার করেন অ্যান্ড্রয়েড ফোনএই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটিও গুগল-এরই। অ্যান্ড্রয়েড ফোন কিনলেই তার সঙ্গে বিনামূল্যে একগুচ্ছ অ্যাপ পাওয়া যায়, যা গুগলের তৈরি। 

মানে জুতো সেলাই থেকে খুন খারাপী, সবেতেই গুগল।

কোনও অজানা জায়গায় যেতে গেলে আমরা গুগল ম্যাপের দ্বারস্থ হই, ই-মেল পাঠাতে হলে জি-মেল, টাকা পাঠাতে গেলে জি-পে, কিছু খুঁজতে হতে গুগল ব্রাউজার, ইন্টারনেটে ঢুকতে গুগল ক্রোম। এই সব ক’টা ক্ষেত্রেই কিন্তু গুগলের বিকল্প আছে। যেমন অ্যান্ড্রয়েডের বিকল্প আইওএস, গুগল ম্যাপের বিকল্প ওয়েজ, জি-মেলের বদলে ইয়াহু মেল, জি-পের বদলে ফোন-পে, ক্রোমের বিকল্প ফায়ারফক্স, ইউটিউবের বিকল্প হিসেবে আছে ভিমিও। 

গুগল মানুষের প্রয়োজনীয় সমস্ত পরিষেবাকে যে ভাবে এক ছাদের তলায় নিয়ে এসেছে তা অন্য কেউ পারেনি। গুগল ছাড়া যে বিকল্পগুলো রয়েছে হয়তো সেগুলো বিনামূল্যে পাওয়া যায় অথবা দাম বেশি কিংবা সেগুলোর ব্যাপ্তি বা ক্ষমতা কম। তাই গুগলের বিকল্প আছে ঠিকই, কিন্তু জনপ্রিয়তা এবং প্রয়োজনীয়তার প্রয়োগে সবাই গুগলের চেয়ে যোজন যোজন দূরে। তাই গুগল ‘সার্ভার ডাউন আছে’ বললেই, থমকে যেতে হবে বিশ্বকে। ভেঙে পড়তে পারে হাজার হাজার ওয়েবসাইট, বিশ্বব্যাপী ব্যবসার লোকসান গুনতে হবে একদিনই বিলিয়ন ডলারের উপর।

বন্ধুরা গুগল বর্তমানে শুধু একটি সার্চ ইঞ্জিন নয়। ভবিষ্যতে এখানে থাকবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, স্ট্রিমিং-ভিত্তিক গেম খেলার ব্যবস্থা, এমনকি ড্রাইভারবিহীন গাড়ি আনার জোর প্রস্তুতি চালাচ্ছে তাঁরা। 

★ মজার একটি তথ্য জানিয়ে আজকের ভিডিও শেষ করবো, ব্যাপারটি হলো গুগলের আসলে ৬টি জন্মদিন আছে। কিন্তু তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে শুধু ২৭ সেপ্টেম্বরকেই জন্মদিন হিসেবে পালন করবে।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button